রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০৩:০৯ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মোহাম্মদপুরে সন্ত্রাসী রহিম ও তার ছেলের অত্যাচার নির্যাতনে অসহায় এলাকাবাসী উত্তরা ব্যাংকের এমডি রবিউল হোসেনের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি ও অপসারনের দাবিতে রাজপথে বিল্পবী ছাত্র জনতা ইসরায়েলি বর্বর হামলায় গাজায় নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ৪৪ হাজার সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়াকে দেখে কেঁদে ফেললেন মির্জা ফখরুল সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে ওসমানী জাতীয় স্মৃতি পরিষদ-এর বিশেষ বাণী জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিলের সদস্য হলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা খ. ম. আমীর আলী ছাত্র বৈষম্য আন্দোলনে আহতদের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে পাশে বিএনপি নেতা মোঃ সাইফুল ইসলাম নরসিংদীর মনোহরদীতে প্রথমবারের মতো বিজ্ঞানক্লাব ‘নেবুলাস’-এর যাত্রা শুরু প্রথমবারের মতো সচিবালয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস গার্মেন্টস ব্যবসায়িদের নিঃস্ব করে কোটি টাকা প্রতারণা করে লাপাত্তা কৃষক লীগ নেতা হান্নান শেখ!
বিয়ে নিয়ে ক্ষোভ: পাকিস্তানে মেয়ে-জামাইসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে হত্যা

বিয়ে নিয়ে ক্ষোভ: পাকিস্তানে মেয়ে-জামাইসহ ৭ জনকে পুড়িয়ে হত্যা

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে বিয়ে নিয়ে সৃষ্ট ক্ষোভের জেরে দুই মেয়ে, এক জামাই ও চার নাতিকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। মূলত বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়ে তাদেরকে হত্যা করা হয়। নিহত ওই দুই মেয়ের মধ্যে একজন তার বাবার অর্থাৎ অভিযুক্ত ব্যক্তির মতের বিরুদ্ধে গিয়ে বিয়ে করেছিলেন।

রবিবার (১৭ অক্টোবর) স্থানীয় পুলিশের বরাতে করা প্রতিবেদনে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স তথ্যটি জানিয়েছে। মর্মান্তিক ঘটনাটির পর থেকে অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি পলাতক রয়েছেন এবং তাকে আটক করতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।

প্রাদেশিক পুলিশ কর্মকর্তা আবদুল মাজিদ টেলিফোনে রয়টার্সকে জানিয়েছেন, অভিযুক্ত ওই ব্যক্তির নাম মনজুর হোসাইন। পাঞ্জাবের মুজাফফরগড় জেলার একটি গ্রামে আগুনে পুড়িয়ে হত্যার ঘটনাটি ঘটেছে। নৃশংস এই হত্যাকাণ্ডের শিকার দুই মেয়ের নাম ফৌজিয়া বিবি এবং খুরশিদ মাই। দুই বোন তাদের পরিবার নিয়ে ওই গ্রামের একটি বাড়িতে বসবাস করতেন। আগুনে খুরশিদ মাইয়ের স্বামীও মারা গেছেন বলে জানান এই কর্মকর্তা।

পাঞ্জাবের ওই পুলিশ কর্মকর্তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, প্রায় ১৮ মাস আগে বাবার মতের বিরুদ্ধে গিয়ে ভালোবেসে মেহবুব আহমেদকে বিয়ে করেন ফৌজিয়া বিবি। এরপর থেকেই মেয়ের ও বাবার পরিবারের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। ফৌজিয়ার বাবা মনজুর হোসাইনও পার্শ্ববর্তী একটি গ্রামে বসবাস করতেন।

যদিও বাড়ির বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান ফৌজিয়ার স্বামী মেহবুব আহমেদ। পুলিশের কাছে দেওয়া জবানবন্দিতে তিনি জানিয়েছেন, বাড়িতে আগুন লাগার সময় তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না। খুব সকালে কাজ থেকে ফিরে তিনি বাড়িতে আগুন দেখতে পান।

ভালো লাগলে নিউজটি শেয়ার করুন

© All rights reserved © 2011 VisionBangla24.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com